Wellcome to National Portal
ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৪ August ২০২৩

২৩ আগস্ট ২০২৩ এসএমই ফাউন্ডেশনের উদ‌্যোগে ‘Advocacy to get Registration of SME Products as Geographical Indications.’ কর্মশালা ফাউন্ডেশনের সম্মেলন কক্ষে আয়োজন।


প্রকাশন তারিখ : 2023-08-24

২৩ আগস্ট ২০২৩ এসএমই ফাউন্ডেশনের উদ‌্যোগে ‘Advocacy to get Registration of SME Products as Geographical Indications.’ কর্মশালা ফাউন্ডেশনের সম্মেলন কক্ষে আয়োজন।


কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন পেটেন্ট, শিল্প-নকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তরের মহাপরিচালক জনাব খোন্দকার মোস্তাফিজুর রহমান এনডিসি। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন জনাব মো. বেলাল হোসেন, সহকারী পরিচালক (ট্রেডমার্কস)। প্যানেল আলোচক ছিলেন বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট এর পোস্ট হারভেস্ট টেকনোলজি বিভাগের মুখ‌্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. হাফিজুল হক খান, পেটেন্ট, শিল্প-নকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তরের পরিচালক (জিআই) জনাব মো. জিল্লুর রহমান এবং উপ- পরিচালক (পেটেন্ট) জনাব আমিন মো. তাজুল ইসলাম। কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন এসএমই ফাউন্ডেশনের পরিচালক পর্ষদ সদস্য এবং নাসিব সভাপতি জনাব মির্জা নূরুল গণী শোভনসহ বিভিন্ন জেলা নাসিব, এসএমই ক্লাস্টার, অ্যাসোসিয়েশন এর প্রতিনিধি ও উদ্যোক্তাগণ। অনুষ্ঠানে বক্তব্য প্রদান করেন ফাউন্ডেশনের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব সালাহ উদ্দিন মাহমুদ ও মহাব্যবস্থাপক জনাব মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হোসেন। সভাপতিত্ব করেন ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মো. মফিজুর রহমান। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপক ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য (জিআই) হিসেবে বিভিন্ন পণ্যের তালিকাভুক্তির জন্য আবেদনপত্র, আবেদনকারী, পণ্যের নাম, শ্রেণি, বৈশিষ্ট্য, বর্ণনা, স্পেসিফিকেশন, উৎপাদন পদ্ধতি, উৎপাদনকারীর তালিকা, ব্যবহারকাল, পণ্যের নমুনা, অঞ্চলের মানচিত্র ইত্যাদি সম্পর্কে সামগ্রিক ধারনা প্রদান করেন। প্যানেল আলোচনায় জিআই পণ্যের গুরুত্ব আরোপ করে বলা হয়, বাংলাদেশের বিশেষায়িত পণ্য জিআইয়ের নিবন্ধন পেলে দেশ হিসেবে বাংলাদেশ যেমন বিশ্বব্যাপী ব্র্যান্ডিং পাবে, তেমনি দেশীয় পণ্যের আন্তর্জাতিক বাজারে মূল্যও বাড়বে। ভৌগলিক নির্দেশক (জিআই) সনদ উৎপাদকদের পণ্যের স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠা দেয়। এতে অন্য দেশের সমজাতীয় পণ্য থেকে তাদের পণ্য আলাদাভাবে চেনা যায়। জিআই পণ্য কোনও দেশ আমদানি করতে চাইলে তাহলে উৎপাদনকারী দেশকে একটি নির্ধারিত হারে রয়েলটি পরিশোধ করতে হবে। যা জিআই সনদ না পাওয়া পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে প্রয়োজন হয় না। কর্মশালা প্রধান অতিথি ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য (জিআই) গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন জিআই পণ্য সংরক্ষণে জিআই নিবন্ধনে আরও ভালো করতে হলে এক্ষেত্রে গবেষণা বাড়াতে হবে ও বিভিন্ন পণ্যের ঐতিহাসিক তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ ও সংরক্ষণে নজর দিতে হবে। বিশেষ করে এসএমই খাতকে এগিয়ে আসতে হবে। পণ্যের জিআই নিবন্ধনের জন্য যথাযথভাবে তথ্য-উপাত্তসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানকে ডিপিডিটিতে আবেদন করার আহবান জানান। কর্মশালায় সভাপতি বলেন, এসএমই এর অনেক পণ্যের ভৌগোলিক বিশেষত্বের পাশাপাশি সৃষ্টিশীল চিন্তা-চেতনার, দক্ষতা-অভিজ্ঞতা কিংবা সৃজনশীল বৈশিষ্ট্য এর সমন্বয় রয়েছে। যেমন জামালপুর ও যশোর নকশিকাঁথার জন্য বিখ্যাত। এ ধরনের পণ্যের জিআই নিবন্ধনে ভালো করতে আমাদের এগিয়ে আসতে হবে।